ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫ , ১১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
আরও ২৬ জনের করোনা শনাক্ত জাতীয় বৃক্ষ মেলায় হাজার প্রজাতির গাছের সমাহার নির্বাচনের আগেই শাপলা চত্বর ও জুলাই গণহত্যার বিচার চায় হেফাজত স্ত্রীসহ মৃণাল কান্তি ও বেনজীরের সম্পদ জব্দ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ যশোরে পাচারকারীর জুতার ভেতরে ৮৭ লাখ টাকার স্বর্ণের বার ভুয়া সনদ ও মার্কশিটে মেডিকেল কলেজে বিদেশি শিক্ষার্থীরা ইমেইলে জবানবন্দি দিয়েছেন ২ আ’লীগ নেতা করোনায় নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত শহরের নারী কর্মীরা নরসিংদীর রায়পুরায় চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যের লাশ উদ্ধার ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, ৩২৬ জন হাসপাতালে ভর্তি প্রকল্পের অভাবে স্থবির পতিত জমিতে ফসল উৎপাদন বিশেষ অভিযানে সারাদেশে গ্রেফতার আরও ১৮৩৩ নির্ভুল পাঠ্যবই ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে তুলে দিতে সরকার বদ্ধপরিকর- শিক্ষা উপদেষ্টা মাদক আর দুর্নীতি দেশের বড় শত্রু- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা গ্যাস সংকটে হুমকির মুখে দেশের শিল্পোৎপাদন একনেক সভায় প্রায় ৯ হাজার কোটির ১৭ প্রকল্প অনুমোদন ব্রিটিশ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ নয় টিউলিপের মামলা সুনির্দিষ্ট তথ্যে -দুদক চেয়ারম্যান প্রধান উপদেষ্টা ও দুদককে উকিল নোটিশ পাঠালেন টিউলিপ মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা -ডিএমপি কমিশনার মব সৃষ্টিকারীদের কঠোর বার্তা সরকারের

নির্ভুল পাঠ্যবই ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে তুলে দিতে সরকার বদ্ধপরিকর- শিক্ষা উপদেষ্টা

  • আপলোড সময় : ২৫-০৬-২০২৫ ১১:৫১:৩৫ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৫-০৬-২০২৫ ১১:৫১:৩৫ অপরাহ্ন
নির্ভুল পাঠ্যবই ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে তুলে দিতে সরকার বদ্ধপরিকর- শিক্ষা উপদেষ্টা

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. সি আর আবরার বলেছেন, ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি তারিখে নির্ভুল পাঠ্যবই ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে তুলে দিতে সরকার বদ্ধপরিকর। গতকাল বুধবার জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সভাকক্ষে শিক্ষা উপদেষ্টার সভাপতিত্বে শিক্ষাক্রম উন্নয়ন ও পরিমার্জন সংক্রান্ত এক বিশেষ সভায় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, পাঠ্যবই ছাপানোর জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। যাতে অতীতের ভুলভ্রান্তিগুলো সংশোধন করে ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে যথাসম্ভব নির্ভুল পাঠ্যবই তুলে দেওয়া যায়। শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, এনসিটিবির সহায়তায় সংগ্রহকৃত ২০২৫ সালের পাঠ্যপুস্তকসমূহে বানান ও ব্যকরণগত ভুল, ছাপার অসংগতি, তথ্যের বিভ্রাট পরিলক্ষিত হয়। সেই প্রেক্ষিতে শিক্ষাক্রমে বিদ্যমান ১২৩টি পাঠ্যপুস্তক ঢাকায় এবং ঢাকার বাইরে আলাদা-আলাদা বিশেষজ্ঞদের প্যানেল দ্বারা সংশোধন ও পরিমার্জন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। পরবর্তীতে বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে প্রাপ্ত মতামত এনসিটিবি যাচাই-বাছাই ও সংশোধন করে ছাপানোর কাজ করতে হবে। উপদেষ্টা বলেন, শিক্ষা হলো বৈষম্য দূর করার হাতিয়ার। এই কাজে জনসম্পৃক্ততা প্রয়োজন। সবার সুচিন্তিত মতামত ও বুদ্ধিবৃত্তিক অংশগ্রহণ আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি করতে পারে। সে লক্ষ্যে সারা দেশের সব শিক্ষকের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার আহ্বান জানান তিনি।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স